<div><br></div><div>“তা তোমার যদি –ঘরেই খেতে ইচ্ছা করে তাহলে সেটাই করনা কেন বাইরে 
friend-দের treat খাবার দরকার নেই।“ বলে হনহন করে শব্দ করে দরজা বন্ধ করে 
ঘর থেকে বের হয়ে গেলো তয়। তয়া অন্যদিকে বিরক্ত হয়ে গেল কেননা সে জানেইনা 
তার ভুলটা কোথায়। 
  <br></div><div><br></div><div>আমাদের life-এ এরকম অবস্থা প্রায়ই হয় – ঝগড়া আর কান্নাকাটি আর এটাকেই 
আমরা এতদিন normal বলে এসেছি। কিন্তু এমন কি হতে পারে যে আমরা শিখতে পারি 
ভুল-ঠিক perspective থেকে সব কিছু বিচার নয়া করে নিজেদের feelings ভালো করে
 express করি আর আরেকজন মানুষকে change না করে তার সাথে সৌহার্দ তৈরি করি? 
আসলে কিন্তু বাস্তবতা শুধু একটা না, অনেক গুলো, আর যে self-acceptance 
(আত্ত-স্বীকৃতি) practice করবে সেই জয়ী হবে। আসুন দেখে নেই তয় আর তয়ার 
ঝগড়ার background: <br></div><div><br></div><div>
  Case study: তয়ার বন্ধুরা বাইরে খেতে ডাকছে কিন্তু তয়া টাকা সেভ করার 
জন্য ঘরেই খেতে চাচ্ছে কিন্তু তয়ার অভ্যাস হোল যখন কোন মনের সাথে এক না হয় 
তখন সেটাকে বোঝার চেষ্টা না করে নিজের মধ্যেই চেপে রাখা। বাইরে না যাবার 
ব্যাপারে তয়-এর প্রবলেম নেই কিন্তু তার কথা হোল নিজের feelings কেন প্রকাশ 
করা হবেনা। তয়ার একটা gift আছে, সেটা হল খুব অল্পতেই সন্তুষ্ট থাকা। তয় 
অন্যদিকে চাচ্ছে তয়ার বাবা যে তয়াকে emotionally neglect করে সেই problem 
টা address করুক আর আরও নিজের জন্য কথা বলুক। তয়া-এর emotional / mental 
health (মানসিক স্বাস্থ্য) , ভালো থাকলে তয়-অ নিশ্চিন্ত থাকতে পারে, কিন্তু
 সাহায্য নিতে না চাবার জন্য তয়-কে বেশি সময় দিতে হচ্ছে তয়াকে বোঝার জন্য। <br></div><div><br></div><div>
  Story: হাঁটতে হাটতেই তয়ের বোধ হোল, যদিও সবারি একটু খারাপ দিক থাকে 
সবাই কিন্তু নিজেকেই ভালো মনে করে। আকাশছোঁয়া restaurant-এর উপর থেকে কোথাও
 দেখা যাচ্ছে আকর্ষণীয় জ্বলজ্বলে fast-food shop-এর signboard, কেউ-কেউ 
প্রচণ্ড বৃষ্টিতে মোবাইল ভিজে গেছে দেখে যে বাচ্চাটা কিছু টাকা চেলো তাকে 
কিছু না দিলে দাত কিড়মিড় করতে করতে অফিস যাচ্ছে, আবার একি বৃষ্টিতে সেই 
বাচ্চারাই সব ভুলে গিয়ে জীবনকে উপভোগ করছে। সমাজে এখন এতো সমস্যা, ইয়াবা, 
drugs, modern হতে গিয়ে সভ্যতা ভুলে যাওয়া, কারো কিছু করার নেই? তারপরি 
একটা ধাক্কা খেলো, দেখল নিজের আয় অনেক কম হলেও কিভাবে অনেক বাবাই তার 
বাচ্চার জন্য সবচে দামী জিনিসটাই কিনে দিচ্ছে। তার মানে, এরা সবাই নিজের 
কাছে নিজেকে মেনে নেয় নিজের সীমাবদ্ধতা আর শক্তি সহ। তাহলে আমি নিজেকি এই 
কাজটা করেছি? তয়ার বাবা কি করলো সেটা সে যদি করতেই চায় তাহলে আমি তাকে জোর 
করতে পারিনা, আর তয়াও যে সব সময় আমাকে সন্তুষ্ট করবে সেটা অবাস্তব, আমারই 
দায়িত্ব নিজের feelings পরিষ্কার করে বলা, আমি আরেকজনের মন পড়ে ফেলতে 
পারিনা আরেকজনও আমার মন পড়ে ফেলতে পারিনা। সাথে সাথেই বাসায় ফেরা, নিজের 
ভিতর feelings আটকে বসে থেকে তারপর এক সময় গর্জন না করা তয় বলল তয়াকেঃ “যখন
 আমি দেখি তুমি খুব সহজেই আরও ভালো থাকতে পারলেও, friend-দের কাছ থেকে 
favour চেতে পারলেও আমার মনে হয় তুমি নিজের সীমানা বাড়াওণা , আমি যে তোমার 
জন্য care করি সেটা মুখে বলে recognise না করেই নিজের মধ্যে বিড়বিড় কর, 
তোমার বাবা emotionally neglectful কিন্তু সেটার ব্যাপারে কথা না বলে 
আরেকজনের দায়িত্ব নিজে নিতে চাও আর আমি দেখি কষ্ট পাও, এটা আমাকে রেগে 
ফেলায়। তুমি কি এখন থেকে আমার feelings / needs recognise করে কথা বলতে আর 
family-এর সবার দায়িত্ব আলাদা আলাদা না দেখে আমার চিন্তা, যে একজনের কাজ 
আরেকজনের কাজকে influence করে, এভাবে ভাবতে চাও? 
  <br></div><div><br></div><div>অন্যদিকে তয়া দেখল, family-এর মধ্যে সবাই যদি নিজের কাজ নিজে করে আর 
মনে করে তাহলে সব শেষ সেটা ভুল, কেননা এক জনের কাজ এবং contribution 
আরেকজনকে সাহায্য করে। তাই সে বলল “ তুমি কি বিরক্ত হচ্ছও কেননা তোমার 
চাওয়া টা হল সবাই freely feelings প্রকাশ করুক? ... <br></div><div><br></div><div>  <span>Analysis: পৃথিবীতে family therapy-এর মা বলা হয় (late) Virginia 
Satir-কে আর তার মতে সবার সাথে আমরা যে কথা বলতে চাই সেটা পরিষ্কার ভাবে 
বলা, আরেকজনের তুলনায় নিজেকে সন্তুষ্ট ভাবা, আর পারিপারশিকতার সাথে খাপ 
খাইয়ে থাকা , এই তিনটা জিনিস ঠিক করে দিবে আমরা আদই যোগাযোগ ঠিক মতো করতে 
পারি কিনা। তয় আর তয়া শুরুতে যে মনোভাব নিয়ে যোগাযোগ করছিল তা একজনকে দোষ 
দেবার আরেকজনকে দোষ নেবার জায়গা দিচ্ছিল। আমরা যদি দোষ দেওয়া / নেওয়া, সব 
ঘটনা থেকে নিজের দায়িত্ব না নিয়ে যুক্তির মাধ্যমে নিজের “মহত্ত্ব” প্রমাণ 
করতে চাই, এই সব কটাই ভুল। আত্ব-স্বীকৃতি-ই নিজেকে উন্নত করার প্রথম ধাপ আর
 এটার মাধ্যমেই আমরা সুখে এবং আনন্দে থাকতে পারি অনেক বাজে অবস্থাতেও।</span></div><br>

বাস্তবতা দেখার ক্যামেরা The camera that can capture reality

Useful links

Company

Information

Content Writers

Freelancers

Freelance Jobs

Online Jobs

Designers

Developers

Translations